Tuesday, September 3, 2013
Tuesday, August 27, 2013
►লাইট নির্ভরশীল রেজিষ্টর LDR (Light Dependent Resister):
►লাইট নির্ভরশীল রেজিষ্টর LDR (Light Dependent Resister):
আমরা রেজিস্টার সম্পর্কে সবাই কম বেশি জানি (পরিবাহীর মধ্য দিয়ে কারেন্ট প্রবাহের সময় পরিবাহী পদার্থের যে ধর্ম বা বৈশিষ্ট্যের কারণে তা বাধাগ্রস্থ হয় তাকে রেজিস্ট্যান্স বলে।রেজিস্ট্যান্স এর প্রতীক Rএকক Ohm)
এখন জানাবো Light Dependent Resister সম্পর্কে, এটি একটি বিশেষ ধরনের রেজিস্টার।
LDR হলো বিশেষ এক ধরনের আলোক সংবেদী রেজিস্টর যার উপর আপতিত আলোর হ্রাস বৃদ্ধিতে এর আভ্যন্তরীণ রেজিস্ট্যান্সের হ্রাস বৃদ্ধি ঘটে।
এর উপরের পৃষ্টে পতিত আলোর পরিমান যত কমতে থাকে এর রোধ সেই সাথে তত বাড়তে থাকে। আবার আলোর বৃদ্ধিতে রোধ কমতে থাকে।
আমরা রেজিস্টার সম্পর্কে সবাই কম বেশি জানি (পরিবাহীর মধ্য দিয়ে কারেন্ট প্রবাহের সময় পরিবাহী পদার্থের যে ধর্ম বা বৈশিষ্ট্যের কারণে তা বাধাগ্রস্থ হয় তাকে রেজিস্ট্যান্স বলে।রেজিস্ট্যান্স এর প্রতীক Rএকক Ohm)
এখন জানাবো Light Dependent Resister সম্পর্কে, এটি একটি বিশেষ ধরনের রেজিস্টার।
LDR হলো বিশেষ এক ধরনের আলোক সংবেদী রেজিস্টর যার উপর আপতিত আলোর হ্রাস বৃদ্ধিতে এর আভ্যন্তরীণ রেজিস্ট্যান্সের হ্রাস বৃদ্ধি ঘটে।
এর উপরের পৃষ্টে পতিত আলোর পরিমান যত কমতে থাকে এর রোধ সেই সাথে তত বাড়তে থাকে। আবার আলোর বৃদ্ধিতে রোধ কমতে থাকে।
►বাইপোলার (Bipolar transistor) ও ফিল্ড ইফেক্ট (Field-effect transistor)
►বাইপোলার (Bipolar transistor) ও ফিল্ড ইফেক্ট (Field-effect transistor)
১.বাইপোলার
(bipolar transistor)
২.ফিল্ড ইফেক্ট (field-effect transistor)
ফিল্ড ইফেক্ট ট্রানজিস্টর (field-effect transistor - FET):
ফিল্ড ইফেক্ট ট্রানজিস্টর (field-effect transistor - FET) একটি বিশেষ ধরণের ট্রানজিস্টর যা একটি অর্ধপরিবাহী পদার্থের চ্যানেলের তড়িৎ পরিবাহিতা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তড়িৎ ক্ষেত্রের উপর প্রভাব থাকার কারণে এই নিয়স্ত্রণ প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়। ফেট মাঝে মাঝে একটি বিভব নিয়ন্ত্রিত রোধক হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। এ ধরণের ট্রানজিস্টরের গঠনের ধারণা আসান আগে বাইপোলার জাংশন ট্রানজিস্টর (bipolar junction transistor - BJT) ব্যবহৃত হতো। বর্তমানে বিজেটি'র পরিবর্তে সকল স্থানেই ফেট ব্যবহৃত হয়, কারণ ফেট অনেকটাই সরল।FET চারটি টার্মিনাল উৎস, গেট, ড্রেন, এবং শরীর (substrate) .ফিল্ড এফেক্ট ট্রানজিস্টর গঠিত হয় একটি P টাইপ অথবা একটি N টাইপ দণ্ড দিয়ে যার দুই পাশে থাকে দুটি PN জাং।
ফেট মূলত তিন ধরণের হয়ে থাকে:
জেফেট - Junction Field-Effect Transistor, JFET
মসফেট - Metal-Oxide-Semiconductor Field-Effect Transistor, MOSFET
মেসফেট - Metal-Semiconductor Field-Effect Transistor, MESFET
তবে ফেটের আরো কিছু ধরণ রয়েছে। এই ধরণগুলো ছাড়াও উপরোক্ত তিন ধরণেরই আরো রকমভেদ রয়েছে যেগুলো বিভিন্ন ক্ষেত্র বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয়।
এইচফেট - Heterostructure Field-Effect Transistor, HFET
মডফেট - Modulation-Doped Field Effect Transistor, MODFET
ফ্রেডফেট - Fast-Reverse Epitaxial Diode Field-Effect Transistor, FREDFET
২.ফিল্ড ইফেক্ট (field-effect transistor)
ফিল্ড ইফেক্ট ট্রানজিস্টর (field-effect transistor - FET):
ফিল্ড ইফেক্ট ট্রানজিস্টর (field-effect transistor - FET) একটি বিশেষ ধরণের ট্রানজিস্টর যা একটি অর্ধপরিবাহী পদার্থের চ্যানেলের তড়িৎ পরিবাহিতা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তড়িৎ ক্ষেত্রের উপর প্রভাব থাকার কারণে এই নিয়স্ত্রণ প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়। ফেট মাঝে মাঝে একটি বিভব নিয়ন্ত্রিত রোধক হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। এ ধরণের ট্রানজিস্টরের গঠনের ধারণা আসান আগে বাইপোলার জাংশন ট্রানজিস্টর (bipolar junction transistor - BJT) ব্যবহৃত হতো। বর্তমানে বিজেটি'র পরিবর্তে সকল স্থানেই ফেট ব্যবহৃত হয়, কারণ ফেট অনেকটাই সরল।FET চারটি টার্মিনাল উৎস, গেট, ড্রেন, এবং শরীর (substrate) .ফিল্ড এফেক্ট ট্রানজিস্টর গঠিত হয় একটি P টাইপ অথবা একটি N টাইপ দণ্ড দিয়ে যার দুই পাশে থাকে দুটি PN জাং।
ফেট মূলত তিন ধরণের হয়ে থাকে:
জেফেট - Junction Field-Effect Transistor, JFET
মসফেট - Metal-Oxide-Semiconductor Field-Effect Transistor, MOSFET
মেসফেট - Metal-Semiconductor Field-Effect Transistor, MESFET
তবে ফেটের আরো কিছু ধরণ রয়েছে। এই ধরণগুলো ছাড়াও উপরোক্ত তিন ধরণেরই আরো রকমভেদ রয়েছে যেগুলো বিভিন্ন ক্ষেত্র বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয়।
এইচফেট - Heterostructure Field-Effect Transistor, HFET
মডফেট - Modulation-Doped Field Effect Transistor, MODFET
ফ্রেডফেট - Fast-Reverse Epitaxial Diode Field-Effect Transistor, FREDFET
►থার্মিস্টর (Thermistor):
►থার্মিস্টর (Thermistor):
এটি একপ্রকার রেজিস্টর ।যা অনেকসময় প্রায় সিরামিক বা মাইলার জাতীয় ক্যাপাসিটরের মত দেখায়। প্রকৃতপক্ষে এদের নাম হল থার্মিস্টর। এর রোধ তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ তাপমাত্রা ববৃদ্ধির সাথে সাথে রোধের মান ও বাড়তে থাকে।
রোধের ব্যাড়ী নির্ভর করে resistance temperature detectors (RTD) এর উপর। সাধারনত (RTD) এটা উচ্চ তাপমাত্রায় কাজ করে। যেমন এর জন্য তাপমাত্রার লিমিট ৯০ ডিগ্রি সেঃ থেকে ১২০ ডিগ্রি সেঃ
ব্যাবহার :
১.temperature sensors
২.self-resetting overcurrent protectors
৩.self-regulating heating elements.
এটি একপ্রকার রেজিস্টর ।যা অনেকসময় প্রায় সিরামিক বা মাইলার জাতীয় ক্যাপাসিটরের মত দেখায়। প্রকৃতপক্ষে এদের নাম হল থার্মিস্টর। এর রোধ তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ তাপমাত্রা ববৃদ্ধির সাথে সাথে রোধের মান ও বাড়তে থাকে।
রোধের ব্যাড়ী নির্ভর করে resistance temperature detectors (RTD) এর উপর। সাধারনত (RTD) এটা উচ্চ তাপমাত্রায় কাজ করে। যেমন এর জন্য তাপমাত্রার লিমিট ৯০ ডিগ্রি সেঃ থেকে ১২০ ডিগ্রি সেঃ
ব্যাবহার :
১.temperature sensors
২.self-resetting overcurrent protectors
৩.self-regulating heating elements.
►ইলেকট্রনিক্স টিউটোরিয়ালঃ (পর্ব- ৩)
►ইলেকট্রনিক্স টিউটোরিয়ালঃ
(পর্ব- ৩)
ইলেকট্রনিক্স টিউটোরিয়ালের চেইন পোস্টে আজ আপনাদের ইলেকট্রনিক্স এর খুব সাধারন বিসয়গুলো জানাবো বা মনে করিয়ে দিব। এই বিষয় গুলো আমরা প্রায় সবাই অনেক আগেই পড়ে ফেলেছি। আজ শুধু মনে করিয়ে দিব।তাহলে চলেন শুরু করি,
►
(পর্ব- ৩)
ইলেকট্রনিক্স টিউটোরিয়ালের চেইন পোস্টে আজ আপনাদের ইলেকট্রনিক্স এর খুব সাধারন বিসয়গুলো জানাবো বা মনে করিয়ে দিব। এই বিষয় গুলো আমরা প্রায় সবাই অনেক আগেই পড়ে ফেলেছি। আজ শুধু মনে করিয়ে দিব।তাহলে চলেন শুরু করি,
►
আধান বা চার্জ (Charge):
পদার্থের স্থিতিশীল ক্ষুদ্রতম গাঠণিক উপাদান পরমাণু স্বাভাবিক অবস্থায় আধান (চার্জ) নিরপেক্ষ। আধান পরমাণুর উপাদান ইলেক্ট্রন, প্রোটন ও নিউট্রনের একটি মৌলিক বৈশিষ্ট্য। নিউট্রন আধানহীন, ইলেক্ট্রন ঋণাত্মক, প্রোটন ধনাত্মক আধানবিশিষ্ট। পরমাণুতে স্বাভাবিক অবস্থায় সম পরিমাণ ইলেক্ট্রন ও প্রোটন থাকে, ফলে মোট আধান শূন্য।
পরমাণুর প্রোটন কণা নিউক্লিয়াসে (পরমাণুর কেন্দ্র) দৃঢ় ভাবে আবদ্ধ থাকে। অপর কণা ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসকে ঘিরে নির্দিষ্ট কক্ষপথে আবর্তিত হয়। বাহ্যিক শক্তি দ্বারা বা বিশেষ অবস্থায় ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসের আকর্ষণ শক্তিকে উপেক্ষা করে পরমাণু থেকে মুক্ত হতে পারে। এরফলে পরমাণুর আধান ভারসাম্য নষ্ট হয়।
যে পরমাণু ইলেক্ট্রন হারায় সেটি হয় ধনাত্মক আধানবিশিষ্ট। আর যে পরমানু অতিরিক্ত ইলেক্ট্রন গ্রহণ করে সেটি হয় ঋণাত্মক আধানবিশিষ্ট (আধান নিরপেক্ষ অবস্থাতেও পরমাণুর অতিরিক্ত ইলেক্ট্রন গ্রহণ করার প্রবণতা রয়েছে)।
এভাবে সম্পূর্ণ একটি পদার্থ বা বস্তু চার্জিত হতে পারে।
সমধর্মী আধানবিশিষ্ট বস্তু পরস্পরকে বিকর্ষণ করে। আর বিপরীতধর্মী আধানবিশিষ্ট বস্তু পরস্পরকে আকর্ষণ করে।
পদার্থের স্থিতিশীল ক্ষুদ্রতম গাঠণিক উপাদান পরমাণু স্বাভাবিক অবস্থায় আধান (চার্জ) নিরপেক্ষ। আধান পরমাণুর উপাদান ইলেক্ট্রন, প্রোটন ও নিউট্রনের একটি মৌলিক বৈশিষ্ট্য। নিউট্রন আধানহীন, ইলেক্ট্রন ঋণাত্মক, প্রোটন ধনাত্মক আধানবিশিষ্ট। পরমাণুতে স্বাভাবিক অবস্থায় সম পরিমাণ ইলেক্ট্রন ও প্রোটন থাকে, ফলে মোট আধান শূন্য।
পরমাণুর প্রোটন কণা নিউক্লিয়াসে (পরমাণুর কেন্দ্র) দৃঢ় ভাবে আবদ্ধ থাকে। অপর কণা ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসকে ঘিরে নির্দিষ্ট কক্ষপথে আবর্তিত হয়। বাহ্যিক শক্তি দ্বারা বা বিশেষ অবস্থায় ইলেক্ট্রন নিউক্লিয়াসের আকর্ষণ শক্তিকে উপেক্ষা করে পরমাণু থেকে মুক্ত হতে পারে। এরফলে পরমাণুর আধান ভারসাম্য নষ্ট হয়।
যে পরমাণু ইলেক্ট্রন হারায় সেটি হয় ধনাত্মক আধানবিশিষ্ট। আর যে পরমানু অতিরিক্ত ইলেক্ট্রন গ্রহণ করে সেটি হয় ঋণাত্মক আধানবিশিষ্ট (আধান নিরপেক্ষ অবস্থাতেও পরমাণুর অতিরিক্ত ইলেক্ট্রন গ্রহণ করার প্রবণতা রয়েছে)।
এভাবে সম্পূর্ণ একটি পদার্থ বা বস্তু চার্জিত হতে পারে।
সমধর্মী আধানবিশিষ্ট বস্তু পরস্পরকে বিকর্ষণ করে। আর বিপরীতধর্মী আধানবিশিষ্ট বস্তু পরস্পরকে আকর্ষণ করে।
►তড়িৎ প্রবাহ বা কারেন্ট (Current):
যখন দু’টি চার্জিত পরমাণু বা বস্তু কোন মাধ্যম দ্বারা সংযুক্ত হয় তখন উভয়ের চার্জ সমান না হওয়া পর্যন্ত আধান (প্রকৃতপক্ষে ইলেক্ট্রন) প্রবাহিত হয়। আধান (চার্জ) বা ইলেক্ট্রনের এই প্রবাহকে তড়িৎ প্রবাহ বা ইলেক্ট্রিক কারেন্ট বা শুধু কারেন্ট বলে।
►
যখন দু’টি চার্জিত পরমাণু বা বস্তু কোন মাধ্যম দ্বারা সংযুক্ত হয় তখন উভয়ের চার্জ সমান না হওয়া পর্যন্ত আধান (প্রকৃতপক্ষে ইলেক্ট্রন) প্রবাহিত হয়। আধান (চার্জ) বা ইলেক্ট্রনের এই প্রবাহকে তড়িৎ প্রবাহ বা ইলেক্ট্রিক কারেন্ট বা শুধু কারেন্ট বলে।
►
তড়িৎ বিভব বা ভোল্টেজ (Voltage):
[ বিভবের মূল সংজ্ঞা সাধারণভাবে বোঝার জন্য বেশ জটিল। আমি সহজ ভাবে বিভবের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করলাম।]
চার্জিত বস্তুর যে বৈশিষ্ট্যের কারণে আধান (বা ইলেক্ট্রন) মাধ্যমে চলাচলের শক্তি লাভ করে তাকে বিভব বলে। বিভবের পরিমাণ চার্জের পরিমাণের উপর নির্ভরশীল । চার্জিত বস্তুর বিভবের পরিমাণ, সবসময় কোন রেফারেন্স বিন্দুর (সাধারণত পৃথিবী বা ভূমি (ground) কে রেফারেন্স ধরা হয়) বিভবের সাথে ঐ বস্তুর বিভবের পার্থক্য হিসেবে প্রকাশ করা হয় । পৃথিবীর বিভব শূন্য ।
কেবলমাত্র দু’টি চার্জিত বস্তুর বিভবে পার্থক্য থাকলে এবং তারা কোন মাধ্যম দ্বারা সংযুক্ত থাকলে আধান (বা ইলেক্ট্রন) তথা তড়িৎ প্রবাহিত হয়।
প্রচলিত ধারণা মতে তড়িৎ প্রবাহ উচ্চ বিভব হতে নিম্ন বিভবের দিকে প্রবাহিত হয়। তবে প্রকৃতপক্ষে ইলেক্ট্রন নিম্ন বিভব হতে উচ্চ বিভবের দিকে প্রবাহিত হয়। সাধারণত ইলেক্ট্রনিক্সের সকল কার্যপ্রণালীতে তড়িৎ প্রবাহের প্রচলিত দিক (উচ্চ বিভব থেকে নিম্ন বিভব) বিবেচনা করা হয়।
ঋণাত্মক চার্জ হতে সৃষ্ট বিভব ধনাত্মক চার্জ হতে সৃষ্ট বিভব থেকে কম হয়। বিভবের পার্থক্য তড়িৎ চলাচলে শক্তি যোগায় যতক্ষণ পর্যন্ত বিভব পার্থক্য অর্থাৎ দুটি বস্তুর চার্জের পার্থক্য থাকে।
[ বিভবের মূল সংজ্ঞা সাধারণভাবে বোঝার জন্য বেশ জটিল। আমি সহজ ভাবে বিভবের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করলাম।]
চার্জিত বস্তুর যে বৈশিষ্ট্যের কারণে আধান (বা ইলেক্ট্রন) মাধ্যমে চলাচলের শক্তি লাভ করে তাকে বিভব বলে। বিভবের পরিমাণ চার্জের পরিমাণের উপর নির্ভরশীল । চার্জিত বস্তুর বিভবের পরিমাণ, সবসময় কোন রেফারেন্স বিন্দুর (সাধারণত পৃথিবী বা ভূমি (ground) কে রেফারেন্স ধরা হয়) বিভবের সাথে ঐ বস্তুর বিভবের পার্থক্য হিসেবে প্রকাশ করা হয় । পৃথিবীর বিভব শূন্য ।
কেবলমাত্র দু’টি চার্জিত বস্তুর বিভবে পার্থক্য থাকলে এবং তারা কোন মাধ্যম দ্বারা সংযুক্ত থাকলে আধান (বা ইলেক্ট্রন) তথা তড়িৎ প্রবাহিত হয়।
প্রচলিত ধারণা মতে তড়িৎ প্রবাহ উচ্চ বিভব হতে নিম্ন বিভবের দিকে প্রবাহিত হয়। তবে প্রকৃতপক্ষে ইলেক্ট্রন নিম্ন বিভব হতে উচ্চ বিভবের দিকে প্রবাহিত হয়। সাধারণত ইলেক্ট্রনিক্সের সকল কার্যপ্রণালীতে তড়িৎ প্রবাহের প্রচলিত দিক (উচ্চ বিভব থেকে নিম্ন বিভব) বিবেচনা করা হয়।
ঋণাত্মক চার্জ হতে সৃষ্ট বিভব ধনাত্মক চার্জ হতে সৃষ্ট বিভব থেকে কম হয়। বিভবের পার্থক্য তড়িৎ চলাচলে শক্তি যোগায় যতক্ষণ পর্যন্ত বিভব পার্থক্য অর্থাৎ দুটি বস্তুর চার্জের পার্থক্য থাকে।
►
তড়িৎ মাধ্যম:
তড়িৎ মাধ্যম তিন প্রকার-
১. সুপরিবাহী: এ মাধ্যমে আধান সহজে চলাচল করতে পারে। সকল প্রকার ধাতব পদার্থ, পানি, মানবদেহ প্রভৃতি তড়িৎ সুপরিবাহী মাধ্যম।
২. অন্তরক বা অপরিবাহী: এ মাধ্যমে তড়িৎ একেবারেই প্রবাহিত হতে পারে না। যেমন: প্লাস্টিক, রাবার।
৩. অর্ধপরিবাহী: এসকল মাধ্যমে আধান আংশিক চলাচল করতে পারে। যেমন: সিলিকন, জারমেনিয়াম ইত্যাদি।
তড়িৎ মাধ্যম তিন প্রকার-
১. সুপরিবাহী: এ মাধ্যমে আধান সহজে চলাচল করতে পারে। সকল প্রকার ধাতব পদার্থ, পানি, মানবদেহ প্রভৃতি তড়িৎ সুপরিবাহী মাধ্যম।
২. অন্তরক বা অপরিবাহী: এ মাধ্যমে তড়িৎ একেবারেই প্রবাহিত হতে পারে না। যেমন: প্লাস্টিক, রাবার।
৩. অর্ধপরিবাহী: এসকল মাধ্যমে আধান আংশিক চলাচল করতে পারে। যেমন: সিলিকন, জারমেনিয়াম ইত্যাদি।
Subscribe to:
Posts (Atom)