ইলেকট্রন:
পদার্থ যে তিনটি স্থায়ী মৌলিক কণিকা নিয়ে গঠিত তাদের একটি ইলেকট্রন।যা ঋণাত্নক চার্জ বিশিষ্ট এবং এর চার্জের পরিমান –১.৬০২ ১৭৬ ৫৩ × 10-১৯ কুলম্ব । ইলেকট্রনের ভর ৯.১০৯ ৩৮২৬ × ১০–৩১ কেজি । যা পরমাণুতে নিউক্লিয়াসের বাইরে কতগুলো উপবৃত্তাকার কক্ষপথে সর্বদা ঘূর্ণায়মান অবস্থায় অবস্থান করে । ১৮৯৭ সালে জে জে থমসন পরমাণুতে ইলেকট্রনের উপস্থিতি প্রমাণ করেন ।
প্রতিটি ইলেকট্রন একটি ঋণাত্মক তড়িৎ আধান বহন করে। এটি তড়িৎ-চুম্বকীয় মিথষ্ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। পারমাণবিক কেন্দ্রীনের (নিউক্লিয়াসের) সঙ্গে একত্র হয়ে ইলেকট্রন পরমাণু তৈরি করে এবং এর রাসায়নিক বন্ধনে অংশগ্রহণ করে। মূলত ইলেকট্রন চলাচলের ফলেই কঠিন পরিবাহীতে বিদ্যুতের প্রবাহ ঘটে। ইলেক্ট্রনের স্পিন ও ইলেক্ট্রন প্রবাহের বর্তুলতা (চক্রাকার প্রবাহ) বা ত্বরণের জন্য চৌম্বকত্ব তৈরি হয়।
পদার্থ যে তিনটি স্থায়ী মৌলিক কণিকা নিয়ে গঠিত তাদের একটি ইলেকট্রন।যা ঋণাত্নক চার্জ বিশিষ্ট এবং এর চার্জের পরিমান –১.৬০২ ১৭৬ ৫৩ × 10-১৯ কুলম্ব । ইলেকট্রনের ভর ৯.১০৯ ৩৮২৬ × ১০–৩১ কেজি । যা পরমাণুতে নিউক্লিয়াসের বাইরে কতগুলো উপবৃত্তাকার কক্ষপথে সর্বদা ঘূর্ণায়মান অবস্থায় অবস্থান করে । ১৮৯৭ সালে জে জে থমসন পরমাণুতে ইলেকট্রনের উপস্থিতি প্রমাণ করেন ।
প্রতিটি ইলেকট্রন একটি ঋণাত্মক তড়িৎ আধান বহন করে। এটি তড়িৎ-চুম্বকীয় মিথষ্ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। পারমাণবিক কেন্দ্রীনের (নিউক্লিয়াসের) সঙ্গে একত্র হয়ে ইলেকট্রন পরমাণু তৈরি করে এবং এর রাসায়নিক বন্ধনে অংশগ্রহণ করে। মূলত ইলেকট্রন চলাচলের ফলেই কঠিন পরিবাহীতে বিদ্যুতের প্রবাহ ঘটে। ইলেক্ট্রনের স্পিন ও ইলেক্ট্রন প্রবাহের বর্তুলতা (চক্রাকার প্রবাহ) বা ত্বরণের জন্য চৌম্বকত্ব তৈরি হয়।
►
পরিবাহী, অর্ধপরিবাহী এবং অপরিবাহী সম্পর্কে ধারণা:
মৌলিক ও যৌগিক পদার্থ মিলিয়ে পৃথিবীতে বিচিত্র রকমের পদার্থ রয়েছে যাদের সকলের বিদ্যুৎ পরিবহন ক্ষমতা এক রকম নয়। কোন কোন পদার্থ খুব ভাল বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে আবার কোনটি একেবারেই করে না আবার কোনটি করলেও খুব ভাল নয়।
সাধারণ অবস্থায় যে সকল পদার্থ বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে তাদেরকে পরিবাহী বলা হয়। আর এই বিদ্যুৎ পরিবহন ক্ষমতা যে সকল পদার্থের খুব ভাল তাদেরকে বলা হয় সুপরিবাহী বা অতিপরিবাহী, যেমন সোনা, রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি। সচরাচর পারমাণবিক গঠনের দিকদিয়ে যে সকল পদার্থের সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন সংখ্যা ৪ এর কম হয় সে সকল পদার্থ সমূহ সুপরিবাহী হয়। আর যে সকল পদার্থ সাধারণ অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে না যেমন রাবার, কাঁচ, ইবোনাইট, প্লাসটিক এধরণের পদার্থকে অপরিবাহী বা কুপরিবাহী বলা হয়। কিন্তু ইলেকট্রনিক্সে অতি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সেমিকন্ডাক্টর বা অর্ধপরিবাহী, যার বিদ্যুৎ পরিবহণ ক্ষমতা সুপরিবাহী এবং কুপরিবাহীর মাঝামাঝি যেমন সিলিকন ও জার্মেনিয়াম। পারমাণবিক গঠনের দিকদিয়ে এদের সর্ববহিস্থ কক্ষপথের ইলেকট্রন সংখ্যা ৪ হয়। আর তাই বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যবহারিক প্রযোজন অনুযায়ী এসব পদার্থের বিদ্যুৎ পরিবহন বৈশিষ্টের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটানো সম্ভব বলেই ইলেকট্রনিক্সের এই বিশাল দুনিয়া এই সেমিকন্ডাক্টর পদার্থের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।
মৌলিক ও যৌগিক পদার্থ মিলিয়ে পৃথিবীতে বিচিত্র রকমের পদার্থ রয়েছে যাদের সকলের বিদ্যুৎ পরিবহন ক্ষমতা এক রকম নয়। কোন কোন পদার্থ খুব ভাল বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে আবার কোনটি একেবারেই করে না আবার কোনটি করলেও খুব ভাল নয়।
সাধারণ অবস্থায় যে সকল পদার্থ বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে তাদেরকে পরিবাহী বলা হয়। আর এই বিদ্যুৎ পরিবহন ক্ষমতা যে সকল পদার্থের খুব ভাল তাদেরকে বলা হয় সুপরিবাহী বা অতিপরিবাহী, যেমন সোনা, রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি। সচরাচর পারমাণবিক গঠনের দিকদিয়ে যে সকল পদার্থের সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন সংখ্যা ৪ এর কম হয় সে সকল পদার্থ সমূহ সুপরিবাহী হয়। আর যে সকল পদার্থ সাধারণ অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করে না যেমন রাবার, কাঁচ, ইবোনাইট, প্লাসটিক এধরণের পদার্থকে অপরিবাহী বা কুপরিবাহী বলা হয়। কিন্তু ইলেকট্রনিক্সে অতি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সেমিকন্ডাক্টর বা অর্ধপরিবাহী, যার বিদ্যুৎ পরিবহণ ক্ষমতা সুপরিবাহী এবং কুপরিবাহীর মাঝামাঝি যেমন সিলিকন ও জার্মেনিয়াম। পারমাণবিক গঠনের দিকদিয়ে এদের সর্ববহিস্থ কক্ষপথের ইলেকট্রন সংখ্যা ৪ হয়। আর তাই বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যবহারিক প্রযোজন অনুযায়ী এসব পদার্থের বিদ্যুৎ পরিবহন বৈশিষ্টের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটানো সম্ভব বলেই ইলেকট্রনিক্সের এই বিশাল দুনিয়া এই সেমিকন্ডাক্টর পদার্থের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।
No comments:
Post a Comment