Wednesday, July 31, 2013
LighT
►লাইট-এমিটিং ডায়োড অথবা এলইডি (ইংরেজি: Light-Emitting
Diode অথবা LED)
:
ইলেকট্রনিক্সে বহুল ব্যবহার্য বাল্ব। বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে, প্রায় প্রতিটি ইলেকট্রনিক্সের যন্ত্রে এর ব্যবহার হতে দেখা যায়। মোবাইলের কি প্যাড জ্বলে ওঠাও এই এলইডি-এর অবদান। এতে খুবই কম তড়িৎ প্রবাহ প্রয়োজন হয়। সাধারণত ১০-২০ মিলি এম্পিয়ার কারেন্ট ও ৩ ভোল্ট একটি এলইডি জ্বালানোর জন্যে ব্যবহার হয়। রাস্তায় ইদানিং যে বড় স্ক্রিনের টিভি দেখা যায় তাও অসংখ্য এলইডি এর সমন্বয়। এগুলো এক একটি সাতটি পর্যন্ত রং প্রদর্শন করতে পারে।
এলইডি-এর কার্যনীতি:
এলইডি প্রকৃতপক্ষে একটি সম্মুখ ঝোঁক বিশিষ্ট P-N জাংশন ডায়োড। এটি GaAs, GaP প্রভৃতি অর্ধপরিবাহী যৌগ দ্বারা প্রস্তুত করা হয় যাতে তাদের বেশিরভাগ শক্তি আলো হিসেবে নির্গত হয়। এই আলোর বর্ণ ব্যবহৃত বস্তুর উপাদানের উপর নির্ভর করে।
ইলেকট্রনিক্সে বহুল ব্যবহার্য বাল্ব। বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে, প্রায় প্রতিটি ইলেকট্রনিক্সের যন্ত্রে এর ব্যবহার হতে দেখা যায়। মোবাইলের কি প্যাড জ্বলে ওঠাও এই এলইডি-এর অবদান। এতে খুবই কম তড়িৎ প্রবাহ প্রয়োজন হয়। সাধারণত ১০-২০ মিলি এম্পিয়ার কারেন্ট ও ৩ ভোল্ট একটি এলইডি জ্বালানোর জন্যে ব্যবহার হয়। রাস্তায় ইদানিং যে বড় স্ক্রিনের টিভি দেখা যায় তাও অসংখ্য এলইডি এর সমন্বয়। এগুলো এক একটি সাতটি পর্যন্ত রং প্রদর্শন করতে পারে।
এলইডি-এর কার্যনীতি:
এলইডি প্রকৃতপক্ষে একটি সম্মুখ ঝোঁক বিশিষ্ট P-N জাংশন ডায়োড। এটি GaAs, GaP প্রভৃতি অর্ধপরিবাহী যৌগ দ্বারা প্রস্তুত করা হয় যাতে তাদের বেশিরভাগ শক্তি আলো হিসেবে নির্গত হয়। এই আলোর বর্ণ ব্যবহৃত বস্তুর উপাদানের উপর নির্ভর করে।
Diode
Add caption |
►ডায়োড (Diode):
ডায়োড (Diode) একটি ইংরেজী শব্দ, ইহা (Di) এবং (Electrode) শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। Di শব্দের অর্থ দুই এবং Electrode শব্দের অর্থ তড়িৎদার, Diode শব্দ দ্বারা বুঝানো হয় দুই তড়িৎ দ্বার বিশিষ্ট কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইস।
ইলেকট্রনিক্সে ডায়োড হলো একটি দু-প্রান্ত বিশিষ্ট ইলেকট্রনিক উপাদান যা বিদ্যুৎ প্রবাহকে কোন নির্দিষ্ট এক দিকে প্রবাহিত করে।ডায়োড মূলত, একটি নির্দিষ্ট দিকের তড়িৎ প্রবাহকে সহায়তা করে এবং তার বিপরীত দিকের তড়িৎ প্রবাহকে বাধা প্রদান করে। চিহ্নিত ডায়োড এর ইনপুট প্রান্তে বিদ্যুত প্রবাহ করলে তা আউটপুট প্রান্তে পাওয়া যাবে। কিন্তু আউটপুট প্রান্তে বিদ্যুত দেয়া হলে তা ইনপুট প্রান্তে পাওয়া যাবে না। ডায়োড এর ইনপুট, আউটপুট প্রান্ত সুনির্দিষ্ট। এই বৈশিষ্ট্য কে কাজে লাগিয়ে ডায়োডের অনেক ব্যবহার সম্ভব ।অধিকাংশ ডায়োডই মূলত ব্যবহার করা হয়, তার একমুখী তড়িৎপ্রবাহ সৃষ্টি করার ক্ষমতার জন্য।
♦♦ভ্যাকুয়াম পাওয়ার ডায়োড:
একটি ভ্যাকুয়াম পাওয়ার ডায়োড ; যা বর্তমানে খুব কমই ব্যবহার করা হয় উচ্চ বৈদ্যুতিক ক্ষমতার সুবিধা বিশিষ্ট স্থান ছাড়া, হলো একটি ভ্যাকুয়াম টিউব যাতে থাকে ২টি ইলেক্ট্রোড, যথাঃ প্লেট এবং একটি ক্যাথোড।
ডায়োডের সবচেয়ে সাধারণ কাজ হলো বিদ্যুৎ প্রবাহকে নির্দিষ্ট এক দিকে প্রবাহিত করা যাকে মূলত সম্মুখ প্রবাহ বলা অয়ে থাকে এবং বিপরীত প্রবাহকে প্রতিরোধ করে।এভাবে ডায়োডকে চেক ভালভের ইলেকট্রনিক সংস্করণ বলা যায়।এই ধরনের একদিকে প্রবাহিত করার প্রবণতাকে রেকটিফিকেশন বলা হয়ে থাকে যা এ সি কারেন্টকে ডিসি কারেন্টে পরিণত করে এবং রেডিও গ্রাহকযন্ত্রে এটি রেডিও সংকেত থেকে মড্যুলেশন বের করে আনে।
এরকম সাধারণ অন-অফ কার্য সম্বলিত থাকার চেয়ে ডায়োড অনেক জটিল ধরনের থাকতে পারে । এটা তাদের জটিল নন-লিনিয়ার বৈদ্যুতিক ধর্মের কারণে হয়ে থাকে মূলত যা তাদের পি-এন সংযোগটার গঠনকে পরিবর্তিত করে করা যায়।কিছু বিশেষ ধরনের ডায়োডও আছে যা বিশেষ ধরনের কাজ সম্পন্ন করতে পারে।
বর্তমানে ইলেকট্রনিক বর্তনীসমূহে প্রচুর পরিমানে সেমিকন্ডাকটর ডায়োড ব্যবহার হয়। ইলেকট্রনিক প্রযুক্তিতে ডায়োডের ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
♦♦ব্যাবহার :
যেহেতু ডায়োড একদিকে বিদ্যুতপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে; সেজন্য ডায়োডকে রেক্টিফায়ার হিসেবে ( যা AC তড়িতকে DC তড়িতে রূপান্তর করে ) পাওয়ার সাপ্লাই, ভোল্টেজ রেগুলেটরে ব্যবহার করা হয়।
ডায়োড (Diode) একটি ইংরেজী শব্দ, ইহা (Di) এবং (Electrode) শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। Di শব্দের অর্থ দুই এবং Electrode শব্দের অর্থ তড়িৎদার, Diode শব্দ দ্বারা বুঝানো হয় দুই তড়িৎ দ্বার বিশিষ্ট কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইস।
ইলেকট্রনিক্সে ডায়োড হলো একটি দু-প্রান্ত বিশিষ্ট ইলেকট্রনিক উপাদান যা বিদ্যুৎ প্রবাহকে কোন নির্দিষ্ট এক দিকে প্রবাহিত করে।ডায়োড মূলত, একটি নির্দিষ্ট দিকের তড়িৎ প্রবাহকে সহায়তা করে এবং তার বিপরীত দিকের তড়িৎ প্রবাহকে বাধা প্রদান করে। চিহ্নিত ডায়োড এর ইনপুট প্রান্তে বিদ্যুত প্রবাহ করলে তা আউটপুট প্রান্তে পাওয়া যাবে। কিন্তু আউটপুট প্রান্তে বিদ্যুত দেয়া হলে তা ইনপুট প্রান্তে পাওয়া যাবে না। ডায়োড এর ইনপুট, আউটপুট প্রান্ত সুনির্দিষ্ট। এই বৈশিষ্ট্য কে কাজে লাগিয়ে ডায়োডের অনেক ব্যবহার সম্ভব ।অধিকাংশ ডায়োডই মূলত ব্যবহার করা হয়, তার একমুখী তড়িৎপ্রবাহ সৃষ্টি করার ক্ষমতার জন্য।
♦♦ভ্যাকুয়াম পাওয়ার ডায়োড:
একটি ভ্যাকুয়াম পাওয়ার ডায়োড ; যা বর্তমানে খুব কমই ব্যবহার করা হয় উচ্চ বৈদ্যুতিক ক্ষমতার সুবিধা বিশিষ্ট স্থান ছাড়া, হলো একটি ভ্যাকুয়াম টিউব যাতে থাকে ২টি ইলেক্ট্রোড, যথাঃ প্লেট এবং একটি ক্যাথোড।
ডায়োডের সবচেয়ে সাধারণ কাজ হলো বিদ্যুৎ প্রবাহকে নির্দিষ্ট এক দিকে প্রবাহিত করা যাকে মূলত সম্মুখ প্রবাহ বলা অয়ে থাকে এবং বিপরীত প্রবাহকে প্রতিরোধ করে।এভাবে ডায়োডকে চেক ভালভের ইলেকট্রনিক সংস্করণ বলা যায়।এই ধরনের একদিকে প্রবাহিত করার প্রবণতাকে রেকটিফিকেশন বলা হয়ে থাকে যা এ সি কারেন্টকে ডিসি কারেন্টে পরিণত করে এবং রেডিও গ্রাহকযন্ত্রে এটি রেডিও সংকেত থেকে মড্যুলেশন বের করে আনে।
এরকম সাধারণ অন-অফ কার্য সম্বলিত থাকার চেয়ে ডায়োড অনেক জটিল ধরনের থাকতে পারে । এটা তাদের জটিল নন-লিনিয়ার বৈদ্যুতিক ধর্মের কারণে হয়ে থাকে মূলত যা তাদের পি-এন সংযোগটার গঠনকে পরিবর্তিত করে করা যায়।কিছু বিশেষ ধরনের ডায়োডও আছে যা বিশেষ ধরনের কাজ সম্পন্ন করতে পারে।
বর্তমানে ইলেকট্রনিক বর্তনীসমূহে প্রচুর পরিমানে সেমিকন্ডাকটর ডায়োড ব্যবহার হয়। ইলেকট্রনিক প্রযুক্তিতে ডায়োডের ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
♦♦ব্যাবহার :
যেহেতু ডায়োড একদিকে বিদ্যুতপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে; সেজন্য ডায়োডকে রেক্টিফায়ার হিসেবে ( যা AC তড়িতকে DC তড়িতে রূপান্তর করে ) পাওয়ার সাপ্লাই, ভোল্টেজ রেগুলেটরে ব্যবহার করা হয়।
ইন্ডাক্টর
Add caption |
►ইন্ডাক্টর(Inductor) বা আবেশকঃ
পরিবাহী তার (wire) পরিবেষ্টিত উপাদান যার কেন্দ্রীয় অংশ (core) যা সাধারনতঃ লৌহ বৈশিষ্ট (ferrous) হয়, কেন্দ্রতে অলৌহ উপাদান (non-ferrous material) বা বায়ু (air) থাকতে পারে। উপাদানটি বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক বর্তনীতে ব্যবহৃত হয়।
এটির মধ্যদিয়ে চলতড়িৎ শক্তি সঞ্চালনে এর চারপাশে তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশ সৃষ্টি হয় ও ফলে বিদ্যুৎশক্তি বাধাপ্রাপ্ত (inductive reactance) হয়। আবেশককে চুম্বকীয় বর্তনীর রোধ হিসেবে ধরা যায়।
এটি ব্যবহার হয়ে শক্তি সঞ্চয় করতে। কিন্তু ইন্ডাক্টরে শক্তি সঞ্চিত হয় ম্যাগনেটিক ফিল্ডে।
গঠন:
ইন্ডাক্টর তৈরি করা হয় একটি পরিবাহককে পেঁচিয়ে একটা কয়েল তৈরি করার মাধ্যমে। কয়েল এর মাঝের অংশকে বলা হয় “কোর”; এই কোর তৈরি করা হয় বাতাস অথবা ফেরোম্যাগনেটিক অথবা ফেরিম্যাগনেটিক পদার্থ (যেমন ম্যাগনেটাইট) ব্যবহার করে। এই প্যাঁচানো কয়েলএর মধ্যে দিয়ে যখন কারেন্ট প্রবাহিত হয় তখন কয়েলের মধ্যে একটা ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হয়। এই ম্যাগনেটিক ফিল্ডে শক্তি সঞ্চিত হয়।
ব্যবহার:
পরিবাহী তার (wire) পরিবেষ্টিত উপাদান যার কেন্দ্রীয় অংশ (core) যা সাধারনতঃ লৌহ বৈশিষ্ট (ferrous) হয়, কেন্দ্রতে অলৌহ উপাদান (non-ferrous material) বা বায়ু (air) থাকতে পারে। উপাদানটি বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক বর্তনীতে ব্যবহৃত হয়।
এটির মধ্যদিয়ে চলতড়িৎ শক্তি সঞ্চালনে এর চারপাশে তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশ সৃষ্টি হয় ও ফলে বিদ্যুৎশক্তি বাধাপ্রাপ্ত (inductive reactance) হয়। আবেশককে চুম্বকীয় বর্তনীর রোধ হিসেবে ধরা যায়।
এটি ব্যবহার হয়ে শক্তি সঞ্চয় করতে। কিন্তু ইন্ডাক্টরে শক্তি সঞ্চিত হয় ম্যাগনেটিক ফিল্ডে।
গঠন:
ইন্ডাক্টর তৈরি করা হয় একটি পরিবাহককে পেঁচিয়ে একটা কয়েল তৈরি করার মাধ্যমে। কয়েল এর মাঝের অংশকে বলা হয় “কোর”; এই কোর তৈরি করা হয় বাতাস অথবা ফেরোম্যাগনেটিক অথবা ফেরিম্যাগনেটিক পদার্থ (যেমন ম্যাগনেটাইট) ব্যবহার করে। এই প্যাঁচানো কয়েলএর মধ্যে দিয়ে যখন কারেন্ট প্রবাহিত হয় তখন কয়েলের মধ্যে একটা ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হয়। এই ম্যাগনেটিক ফিল্ডে শক্তি সঞ্চিত হয়।
ব্যবহার:
Power Factor
Download
পাওয়ার তিন ধরনের-
Apparent Power (আপাত পাওয়ার) = V * I (ভোল্টেজ* কারেন্ট) (এই পাওয়ার কে অনেকেই ডিসি পাওয়ার বলে)
Re Active Power ( প্রতি কার্যকরী পাওয়ার) = V * I * Sin( V এবং I এর মধ্যবতী কোণ) (পেলান্টি পাওয়ার ও বলে)
Active Power ( কার্যকরী পাওয়ার) = V * I * Cos( V এবং I এর মধ্যবতী কোণ) (মূলত এই পাওয়ারটাই আমরা ব্যবহার করি)
পাওয়ার ফ্যাক্টর(Power factor):
Power factor হল voltage এবং current এর মধ্যে অবস্থিত angle এর Cosine. বিভিন্ন Electrical equipment এর Inductance এবং Capacitance এর কারনে AC সোর্সের Voltage এবং Current এর মধ্যে angle এর difference চলে আসে। যেমন inductor, current এর change কে বাধা দেয়, ফলে voltage এর থেকে current পিছিয়ে(lag) পড়ে।
আবার Capacitor এর বেলায় ঘটনা উল্টো সেক্ষেত্রে Current এগিয়ে(lead) যায়।
►পাওয়ার ফ্যাক্টর (Power factor):
পাওয়ার এর প্রকারভেদ :
পাওয়ার এর প্রকারভেদ :
পাওয়ার তিন ধরনের-
Apparent Power (আপাত পাওয়ার) = V * I (ভোল্টেজ* কারেন্ট) (এই পাওয়ার কে অনেকেই ডিসি পাওয়ার বলে)
Re Active Power ( প্রতি কার্যকরী পাওয়ার) = V * I * Sin( V এবং I এর মধ্যবতী কোণ) (পেলান্টি পাওয়ার ও বলে)
Active Power ( কার্যকরী পাওয়ার) = V * I * Cos( V এবং I এর মধ্যবতী কোণ) (মূলত এই পাওয়ারটাই আমরা ব্যবহার করি)
পাওয়ার ফ্যাক্টর(Power factor):
Power factor হল voltage এবং current এর মধ্যে অবস্থিত angle এর Cosine. বিভিন্ন Electrical equipment এর Inductance এবং Capacitance এর কারনে AC সোর্সের Voltage এবং Current এর মধ্যে angle এর difference চলে আসে। যেমন inductor, current এর change কে বাধা দেয়, ফলে voltage এর থেকে current পিছিয়ে(lag) পড়ে।
আবার Capacitor এর বেলায় ঘটনা উল্টো সেক্ষেত্রে Current এগিয়ে(lead) যায়।
AC OR DC
►AC ও DC কারেন্ট -
DC(Direct Currecnt):
তড়িৎ প্রকৌশলের ভাষায় একমূখী তড়িৎ প্রবাহ বা একমূখী বিদ্যুৎ প্রবাহ বা একমূখী প্রবাহ( ইংরেজি ভাষায় Direct Currecnt) হচ্ছে তড়িৎ বা বিদ্যুতের সেই ধরনের প্রবাহ যেটি সময়ের সাথে সাথে দিক পরিবর্তন করে না।
সাধারণতঃ ব্যাটারি বা বিদ্যুত কোষ, তাপযুগল বা থার্মোকাপল, সৌরকোষ এবং কম্যুটেটর ধরনের ডায়নামোজাতীয় বৈদ্যুতিক যন্ত্র থেকে পাওয়া যায়। একমূখী বিদ্যুৎ প্রবাহ যে কোন বিদ্যুৎ পরিবাহীর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। এটি অর্ধপরিবাহী বা সেমি কন্ডাক্টর, ইন্সুলেটর এমনকি ইলেক্ট্রন বা আয়ন বীম হিসেবে শূণ্যস্থান দিয়েও প্রবাহিত হতে পারে। একমূখী প্রবাহকে প্রথমদিকে গ্যালভানিক প্রবাহ নামেও ডাকা হত।
AC(Alternating current):
পরিবর্তী তড়িৎ প্রবাহ (তড়িৎ চাপ) বলতে সেই তড়িৎ প্রবাহকে বোঝায়- যে তড়িৎ-প্রবাহের মান একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তর একটা নির্দিষ্ট cycle অনুসরণ করে অনবরত পাল্টাতে থাকে আবার যেহেতু দুটো অর্দ্ধ সাইকল-এর সাহায্যে এক একটা সাইকেল সম্পূর্ণ হয়, তাই সাইকেল এর প্রথম অর্ধে তড়িৎ-প্রবাহ সার্কিটের মধ্যদিয়ে যেদিক দিয়ে প্রবাহিত হয়, দ্বিতীয় অর্ধে প্রবাহিত হয় ঠিক তার বিপরীত দিক দিয়ে। অর্থাৎ যে কারেন্টের প্রবাহের অভিমুখ একটা নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে বারবার বিপরীত হয় তাকেই বলা হয় অল্টারনেটিং কারেন্ট বা পরিবর্তী প্রবাহ।
DC(Direct Currecnt):
তড়িৎ প্রকৌশলের ভাষায় একমূখী তড়িৎ প্রবাহ বা একমূখী বিদ্যুৎ প্রবাহ বা একমূখী প্রবাহ( ইংরেজি ভাষায় Direct Currecnt) হচ্ছে তড়িৎ বা বিদ্যুতের সেই ধরনের প্রবাহ যেটি সময়ের সাথে সাথে দিক পরিবর্তন করে না।
সাধারণতঃ ব্যাটারি বা বিদ্যুত কোষ, তাপযুগল বা থার্মোকাপল, সৌরকোষ এবং কম্যুটেটর ধরনের ডায়নামোজাতীয় বৈদ্যুতিক যন্ত্র থেকে পাওয়া যায়। একমূখী বিদ্যুৎ প্রবাহ যে কোন বিদ্যুৎ পরিবাহীর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। এটি অর্ধপরিবাহী বা সেমি কন্ডাক্টর, ইন্সুলেটর এমনকি ইলেক্ট্রন বা আয়ন বীম হিসেবে শূণ্যস্থান দিয়েও প্রবাহিত হতে পারে। একমূখী প্রবাহকে প্রথমদিকে গ্যালভানিক প্রবাহ নামেও ডাকা হত।
AC(Alternating current):
পরিবর্তী তড়িৎ প্রবাহ (তড়িৎ চাপ) বলতে সেই তড়িৎ প্রবাহকে বোঝায়- যে তড়িৎ-প্রবাহের মান একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তর একটা নির্দিষ্ট cycle অনুসরণ করে অনবরত পাল্টাতে থাকে আবার যেহেতু দুটো অর্দ্ধ সাইকল-এর সাহায্যে এক একটা সাইকেল সম্পূর্ণ হয়, তাই সাইকেল এর প্রথম অর্ধে তড়িৎ-প্রবাহ সার্কিটের মধ্যদিয়ে যেদিক দিয়ে প্রবাহিত হয়, দ্বিতীয় অর্ধে প্রবাহিত হয় ঠিক তার বিপরীত দিক দিয়ে। অর্থাৎ যে কারেন্টের প্রবাহের অভিমুখ একটা নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে বারবার বিপরীত হয় তাকেই বলা হয় অল্টারনেটিং কারেন্ট বা পরিবর্তী প্রবাহ।
Subscribe to:
Posts (Atom)