Add caption |
►ইন্ডাক্টর(Inductor) বা আবেশকঃ
পরিবাহী তার (wire) পরিবেষ্টিত উপাদান যার কেন্দ্রীয় অংশ (core) যা সাধারনতঃ লৌহ বৈশিষ্ট (ferrous) হয়, কেন্দ্রতে অলৌহ উপাদান (non-ferrous material) বা বায়ু (air) থাকতে পারে। উপাদানটি বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক বর্তনীতে ব্যবহৃত হয়।
এটির মধ্যদিয়ে চলতড়িৎ শক্তি সঞ্চালনে এর চারপাশে তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশ সৃষ্টি হয় ও ফলে বিদ্যুৎশক্তি বাধাপ্রাপ্ত (inductive reactance) হয়। আবেশককে চুম্বকীয় বর্তনীর রোধ হিসেবে ধরা যায়।
এটি ব্যবহার হয়ে শক্তি সঞ্চয় করতে। কিন্তু ইন্ডাক্টরে শক্তি সঞ্চিত হয় ম্যাগনেটিক ফিল্ডে।
গঠন:
ইন্ডাক্টর তৈরি করা হয় একটি পরিবাহককে পেঁচিয়ে একটা কয়েল তৈরি করার মাধ্যমে। কয়েল এর মাঝের অংশকে বলা হয় “কোর”; এই কোর তৈরি করা হয় বাতাস অথবা ফেরোম্যাগনেটিক অথবা ফেরিম্যাগনেটিক পদার্থ (যেমন ম্যাগনেটাইট) ব্যবহার করে। এই প্যাঁচানো কয়েলএর মধ্যে দিয়ে যখন কারেন্ট প্রবাহিত হয় তখন কয়েলের মধ্যে একটা ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হয়। এই ম্যাগনেটিক ফিল্ডে শক্তি সঞ্চিত হয়।
ব্যবহার:
পরিবাহী তার (wire) পরিবেষ্টিত উপাদান যার কেন্দ্রীয় অংশ (core) যা সাধারনতঃ লৌহ বৈশিষ্ট (ferrous) হয়, কেন্দ্রতে অলৌহ উপাদান (non-ferrous material) বা বায়ু (air) থাকতে পারে। উপাদানটি বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক বর্তনীতে ব্যবহৃত হয়।
এটির মধ্যদিয়ে চলতড়িৎ শক্তি সঞ্চালনে এর চারপাশে তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশ সৃষ্টি হয় ও ফলে বিদ্যুৎশক্তি বাধাপ্রাপ্ত (inductive reactance) হয়। আবেশককে চুম্বকীয় বর্তনীর রোধ হিসেবে ধরা যায়।
এটি ব্যবহার হয়ে শক্তি সঞ্চয় করতে। কিন্তু ইন্ডাক্টরে শক্তি সঞ্চিত হয় ম্যাগনেটিক ফিল্ডে।
গঠন:
ইন্ডাক্টর তৈরি করা হয় একটি পরিবাহককে পেঁচিয়ে একটা কয়েল তৈরি করার মাধ্যমে। কয়েল এর মাঝের অংশকে বলা হয় “কোর”; এই কোর তৈরি করা হয় বাতাস অথবা ফেরোম্যাগনেটিক অথবা ফেরিম্যাগনেটিক পদার্থ (যেমন ম্যাগনেটাইট) ব্যবহার করে। এই প্যাঁচানো কয়েলএর মধ্যে দিয়ে যখন কারেন্ট প্রবাহিত হয় তখন কয়েলের মধ্যে একটা ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হয়। এই ম্যাগনেটিক ফিল্ডে শক্তি সঞ্চিত হয়।
ব্যবহার:
No comments:
Post a Comment